খেলা

প্রথম নারী রেফারি হিসেবে সালমার ইতিহাস

কমলাপুরের বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহী মোস্তফা কামাল স্টেডিয়ামে সোমবার উত্তর বারিধারা-আরামবাগ ক্রীড়া সংঘের ম্যাচে সহকারী রেফারির দায়িত্ব পালন করেন সালমা আক্তার। আর এভাবেই ঘরোয়া ফুটবলের সর্বোচ্চ পর্যায়ে প্রথম নারী রেফারি হয়ে ইতিহাস গড়লেন এই নারী।

মাঠের খেলার বাইরে সবারই নজর ছিল ২৩ বছর বয়সী রেফারি সালমার দিকে।

তার কথায়,‘আসলে খেলোয়াড় হিসেবে ফুটবল খেলার সুযোগ ওভাবে পাইনি। কিন্তু খেলাটির সঙ্গে থাকতে চেয়েছি সবসময়। এ কারণেই রেফারিংয়ে আসা। আমাদের ওখানে মেয়েদের ফুটবল দল ছিল না, ফলে খেলার সুযোগ পাইনি। আমাদের দেশে তো নারী রেফারি বেশি নেই। ছোটবেলা থেকেই চ্যালেঞ্জ নিতে অভ্যস্ত আমি। তাই সবার সহযোগিতা নিয়ে এই চ্যালেঞ্জিং পেশায় আসা।’

পরে সাংবাদিকদের কাছে নিজের সম্পর্কে  জানান সালাম।  তার কথায়,‘আসলে খেলোয়াড় হিসেবে ফুটবল খেলার সুযোগ ওভাবে পাইনি। কিন্তু খেলাটির সঙ্গে থাকতে চেয়েছি সবসময়। এ কারণেই রেফারিংয়ে আসা। আমাদের ওখানে মেয়েদের ফুটবল দল ছিল না, ফলে খেলার সুযোগ পাইনি। আমাদের দেশে তো নারী রেফারি বেশি নেই। ছোটবেলা থেকেই চ্যালেঞ্জ নিতে অভ্যস্ত আমি। তাই সবার সহযোগিতা নিয়ে এই চ্যালেঞ্জিং পেশায় আসা।’

তার কথায়,‘আসলে খেলোয়াড় হিসেবে ফুটবল খেলার সুযোগ ওভাবে পাইনি। কিন্তু খেলাটির সঙ্গে থাকতে চেয়েছি সবসময়। এ কারণেই রেফারিংয়ে আসা। আমাদের ওখানে মেয়েদের ফুটবল দল ছিল না, ফলে খেলার সুযোগ পাইনি। আমাদের দেশে তো নারী রেফারি বেশি নেই। ছোটবেলা থেকেই চ্যালেঞ্জ নিতে অভ্যস্ত আমি। তাই সবার সহযোগিতা নিয়ে এই চ্যালেঞ্জিং পেশায় আসা।’

২০১২ সালে রেফারিং কোর্স করার পরের বছরই মেয়েদের ফুটবলে দায়িত্ব পালন শুরু করেন সালমা। চলতির বছরের জানুয়ারিতে ফিফার সহকারী রেফারি হন তিনি। নেত্রোকোনা থেকে উঠে আসা সালমা তিন বোন ও এক ভাইয়ের মধ্যে সবার ছোট। স্নাতক করছেন ইডেন কলেজে। জানালেন শুরু থেকেই চেয়েছেন ফুটবলের সঙ্গে থাকতে।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button