রাজকূট

খালেদা জিয়া ও ডা. জুবাইদা রহমানকে অভ্যর্থনা জানাতে ঢাকায় জামাল উদ্দিন বিদ্যুৎ

চার মাস পর চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। ঢাকায় পৌঁছানোর পর তাকে পথে পথে অভ্যর্থনা জানান দলীয় নেতাকর্মীরা। বিমানবন্দর এলাকা থেকে গুলশান পর্যন্ত—পুরো পথে খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা জানান দলের নেতাকর্মীরা।
মঙ্গলবার (৬ মে) বিমানবন্দর থেকে গুলশান পর্যন্ত রাস্তার সাইডে নেতাকর্মীরা বেগম খালেদা জিয়াকে শুভেচ্ছা জানানোর জন্য বিভিন্ন ব্যানার, জাতীয় পতাকা, দলীয় পতাকা-ফেস্টুনসহ বিভিন্ন স্লোগান দেন। এছাড়াও চেয়ারপারসনকে অভিনন্দন জানানোর জন্য চলেছে মোটরসাইকেলের শোডাউন। বিভিন্ন স্লোগানে মুখরিত বিমানবন্দর এলাকা এলাকা থেকে খালেদা জিয়ার বাসভবন পর্যন্ত।
এ সময় শরীয়তপুর জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক জামাল উদ্দিন বিদ্যুৎ তার নেতা কর্মীদের নিয়ে সকাল থেকে হোটেল রেডিসনের সামনের রাস্তায় অবস্থান নেন। এ সময় শরীয়তপুর জেলা যুবদলের বিভিন্ন স্থরের নেতাকর্মীরা তার সাথে উপস্থিত ছিলেন। তিনি বিভিন্ন স্লোগানে নেতাকর্মীদের উজ্জীবিত করে রাখেন।
তিনি বলেন চার মাস পর দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে আসছেন, তার আগমন উপলক্ষে আমরা এখানে উপস্থিত হয়েছি এবং শরীয়তপুর জেলা যুবদলের পক্ষথেকে আমরা এখানে এসে দাঁড়িয়েছি নেত্রীকে একনজর দেখার জন্য এবং তাকে অভ্যর্থনা দেওয়ার জন্য। আমরা শরীয়তপুর জেলা যুবদল আমাদের নেতা  মিয়া নুরুদ্দিন অপু ভাইয়ের পক্ষথেকে এখানে এসে উপস্থিত হয়েছি।
ফিরোজার সামনের সড়কটি গাড়ি চলাচলে আটকে দেওয়া হয়েছে। শুধু পায়ে হেঁটে চলাচল করতে একটু শিথিল রাখা হয়েছে। কঠোর নিরাপত্তা বলয় তৈরি করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।
এদিকে, এসএসসি পরীক্ষার্থীদের কথা বিবেচনায় নিয়ে নেতাকর্মীরা যাতে সড়কে ভিড় না করে ফুটপাতে অবস্থান নেন, সে অনুরোধ জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
কেউ যাতে সড়কে নামতে না পারেন, সে বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ব্যবস্থা নেওয়ারও অনুরোধ করেছেন তিনি।
এছাড়াও ইংলিশ মিডিয়ামের শিক্ষার্থীদের চলছে ও-লেভেল পরীক্ষা। তাই, সব মিলিয়ে রাস্তার দুই পাশেই ছিল সেনাবাহিনী ও পুলিশ সদস্যরা। এছাড়াও সাধারণ জনগণের সুবিধার্থে এলিভেটেড এক্সপ্রেস দিয়ে সিএনজি ও মোটরসাইকেল চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে।

Related Articles

Leave a Reply

Back to top button